evmvq e‡m BbKvg/AbjvBb BbKvg
আপনিকি বাসয় বসে ইনকাম করতে চান ?
ঝামেলা বিহীন ইনকম চান ? একবার কাজ করে অনেক বার ইনকাম চান? প্যাসিভ ইনকাম চান ? অনলাইনে মোবইল বা ল্যাপটাপের সাহায্যে ইনকাম করতে চান? যদি আপনার উত্তর হ্যাঁ হয় তবে এইলিখাটি আপনার চোখ খুলেদিবে।আপনি কি এমন কিছু কাজ খুঁছেন যেই কাজটি আপনি আপনার বাড়িতে বসেই করতে পারবেন ,আপনি কি কোনো টাকা ছাড়াই ব্যবসা করতে চাইছেন ,আপনি কি অনলাইন এ কাজ করে টাকা ইনকাম করতে চাইছেন ?
.
বিশ্বে যা-কিছু মহান সৃষ্টি চির-কল্যাণকর,/ অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর’ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের এ অমর বাণী আজও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। প্রযুক্তির উৎকর্ষের সঙ্গে বদলে গেছে অনেক কিছু। পৃথিবীকে এগিয়ে নিতে বা কল্যাণকর করতে এখনো নারী-পুরুষ সমানতালে কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশেও নারীরা নানান ক্ষেত্রে সাফল্যের পরিচয় দিচ্ছেন। ইন্টারনেটভিত্তিক মুক্ত পেশা ফ্রিল্যান্সিংয়ে বাংলাদেশের নারীরা বৈশ্বিক পর্যায়ে শীর্ষ স্থানে উঠে এসেছেন। মফস্বলের নারীরাও এখন ঘরে বসে অনলাইনে কাজ করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন।
আপনাদের সাবর অবগরিত জন্য জানাচ্ছি যে আমি আজকে প্রাথমিক আলোচনা করলাম আগমাী পবে আমি আপনাদের একট্ িএকটি করে ওয়েব সাইটের নাম ,কিভাবে ইনকাম হবে এবং কি কি করতে হবে কি ভাবে করতে হবে তা ধারাবাহিক ভাবে জানাবো । মুলত বিশ্বায়ন একটি বাংলাদেশের মানুষের জন্য বিশেষ সুযোগ । এটিকে কাজে লাগাতে জানতে হবে । না হলে এটি আপনাকে ধ্বংস করেদিবে।
আপনি যদি কপি, পেষ্ট, একটু আর টু টাইপ করতে পারেন তবেই আপনি কিন্তু ইনকাম করতে পারবেন অনলাইন হতে ।সুতারাং আপনি কিছু জানেন না ভেবে হতাশ হবার কিছু নেই কিন্তু ।এখন আমরা জানবো কিভাবে শুরু করবো অনলাইন কাজ? এটা নিশ্চয় ভাবছেন তাই না ? তা হলে চলুন জেনে নেই কি ভাবে অণলাইনে কাজ শুরু করবেন কেমন? একটা কথা প্রথমেই বলে নিচ্ছি অনলাইনে কাজ করার জন্য কোন টাকা পয়সা কাউকে দিবেন না । আর একটা বিষয় হলো অনলাইন হতে টাকা নিজের অ্যাকাউন্টে না পাওয়া পর্যন্ত কোন কিছুই বলা যায় না । তবে অনেক বিশ্বস্ত চ্যানেল বা সাইট আছে যারা বিগত ২০-৩০ বছর যাবত টাকা দিচ্ছে এবং কোম্পানির অব¯্থাও বেশ ভাল । যদি আপনি মাসে ১০০ ডলার পর্যন্ত ইনকাম করতে চান অনলাইনে হতে তবে, আপনার কোন কিছু শিখার দরকার নাই শুধু একটি স্মার্ট ফোন বা কমপিউটার বা ল্যাপটপ হলেই হবে । তবে টাকা ইনকাম করার পর তা উত্তোলন করার জন্য বা নিজে হিসাবে নেওয়ার জন্য অবশ্যই একজন আপলাইন বা পরামর্শক দরকার হবে ।কারন আপনি প্রাথমিক অবষÍায় তা বুঝবেন না ।একটি কাজ করতে পারেন তা হলো -যে ওয়েবসাইটে কাজ করবেন তাদের নিকট হতে সহায়তা নিতে পারেন তার আপনার টাকা উত্তোলন করে বা কনভার্ট করেদিবে ।যদি আপনি ইংরেজি ভাল দক্ষ হোন তবে তো কোন সমস্যা নাই আর যদি না হোন তবে দেশিয় সাইটের মাধ্যামে কাজ করতে পারেন ।আমি আপনাদের একটি নির্ভরযোগ্য দেশি সাইট এর নাম বলছি যাদের বেশ সুনাম রয়েছে অণলাইন কাজ ও সেবা প্রদানের এবং নিয়মিত পেমেন্ট করে। সুতারাং প্রাথমিক ভাবে এখান হতে শুর করতে পারেন ।সাইট টি হল www.massbd.net এদের সাথে সংযুক্ত হয়ে আপনি নিশ্চিত ভাবে অনলাইনে কাজ করতে পারবেন ।.
আপনার প্রত্যাশা যদি হয় যে মাসে ৫০০ ডলার এর উপর ইনকাম করবেন তা হলে কি করবেন । ভাবছেন ! আসলে এটা করতেও তেমন কিছু স্কিল দরকার নাই তবে যে জিনিশ গুলো দরকার তা হল ঃ
১. অপরিসীম ধৈর্য্য
২. টাকা ইনকাম করার নেশা
৩. রাত জাাগর অভ্যাস না থাকলেও হবে কারন ওটা টাকার নেশাতে এমনি চলে আসবে
৪. একজন উপদেষ্টা যিনি আপনাকে সাবক্ষণিক পরামর্শ অনলাইনে অফলাইনে প্রদান করবে
যদি লিখাগুলো আপনাদের সামান্য উপকারেও আসে তবে পেজে লাইক দিন এবং কোন প্রশ্ন থাকলে
Email isrraj2014@gmail.com
FEW QUESTIONS AND ANSWERS FOR THE LEARNERS
Q1.ফ্রিল্যান্সিংবাআউটসোর্সিংকি
ঘরে বসেই কেউ যদি কাজ করে আয় করতে পারে তবে সেটাই আউটসোর্সিং। তবে শুধু ঘরে বসেই যে কাজগুলো করতে হয় তা কিন্তু নয়। এমনও হতে পারে যে কাজ দিচ্ছে তার সাথে আপনার সরাসরি কোন যোগাযোগ নেই বা সে বাহিরের কোন দেশে বসেই কাজ দিচ্ছে এবং আপনি এখানে বসে কাজগুলো করে দিচ্ছেন বিনিময়ে সে অর্থ দিচ্ছে। এক্ষেত্রে আপনার বাসা অথবা অফিস থেকেই কাজ করতে পারছেন। আর এই যে বাহির থেকে কাজের বিনিময়ে অর্থ আসছে এটাই আউটসোর্সিং।
ফ্রীল্যান্সিং হচ্ছে আপনি স্বাধীনভাবে কাজ করছেন সেটাকে বুঝায়। যেমন ধরুন একজন ফ্রীল্যান্স ফটোগ্রাফার ছবি তুলে আয় করেন। কেউ একজন তাকে বললো তাকে একটা প্রোগ্রামের ছবি তুলতে হবে। এখন সে চাইলে এই কাজটি করতে পারেন আবার চাইলে নাও করতে পারেন। এখানে তাকে কেউ বাধ্য করতে পারছে না কারণ সে চুক্তিবদ্ধ নয় এবং কোথাও চাকরিও করেছেন না। ফলে সে স্বাধীন একজন ব্যক্তি যিনি চাইলে কাজ নিতে পারেন আবার চাইলে নাও নিতে পারেন। আর এই স্বাধীন কাজ করার ক্ষমতাই হচ্ছে ফ্রীল্যান্স।
Q2.ফ্রীল্যান্সকেন?
মূলত কিছু কাজ থাকে যে কাজের জন্য কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের লোকের প্রয়োজন হয় সাময়িক সময়ের জন্য। আর এক্ষেত্রে তারা কাজগুলো স্বল্প সময়েই করিয়ে ফেলতে পারে। আর এরকম কাজের জন্যই মূলত ফ্রীল্যান্সার প্রয়োজন। হতে পারে কাজগুলো কয়েক ঘণ্টা থেকে কয়েক মাস বা বেশী হলে কয়েক বছরের জন্য। আবার এমনও হতে পারে যেকোনো সময়ে বাতিল করে দেয়া। এছাড়াও অনেক কারণ আছে যেকারণে ফ্রীল্যান্সার প্রয়োজন পরে যেমন সেই কাজের জন্য পারফেক্ট কোন লোক প্রতিষ্ঠানটি আশেপাশে পাচ্ছে না অথবা যাদেরকে পাচ্ছে তাদের ডিমান্ড অনেক বেশী ইত্যাদি। তাছাড়া এই কাজগুলোতে এমন লোকদেরকেই বেশী হায়ার করা হয় যারা নির্দিষ্ট কাজেই বেশী এক্সপার্ট। যেমন ওয়েব ডিজাইন, প্রোগ্রামিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন ইত্যাদি।
Q3.কারাহতেপারেফ্রীল্যান্সার?
কাজ জানে না এমন কেউ অবশ্যই ফ্রীল্যান্সার হতে পারবে না। কেনোনা কেউ যদি অর্থ বিনিয়োগ করে তবে অবশ্যই সে কোন কাজের জন্যই বিনিয়োগ করবে। আর যে সঠিকভাবে কাজ করতে পারবে তাকেই পারিশ্রমিক দেয়া হবে। এখন কথা হচ্ছে কি কাজ? ইন্টারনেট এ অনেক ধরণের কাজই করা যায়। ডিজাইন, প্রোগ্রামিং, লিখালিখি, মার্কেটিং থেকে শুরু করে প্রায় সবধরনের কাজই এখানে আছে। ফ্রীল্যান্সার হতে হলে জাস্ট যেকোনো একটি কাজ আপনাকে শিখে নিতে হবে। আর ভালো পজিশন তৈরি করতে চাইলে অবশ্যই সেই কাজের এক্সপার্ট হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে হবে। কেনোনা এক্সপার্টদেরই চাহিদা সব জায়গাতেই বেশী। অর্থাৎ আপনাকে কোন একটি কাজ শিখতে হবে ফ্রীল্যান্সার হতে চাইলে।
Q4.কোথায় ফ্রীল্যান্সিং শিখবেন?আসলে ফ্রীল্যান্সিং কোথাও শিখা সম্ভব না। আর এর প্রয়োজনও নেই। যা শিখতে হবে তা হচ্ছে যেকোনো একটি বিষয়ের কাজ। এক্ষেত্রে আপনার যে বিষয়ে আগ্রহ বেশী সেই কাজ শিখলে সফল হওয়ার সুযোগ বেশী। আগেই বলেছি এখানে সবধরণের কাজ রয়েছে। যদি আপনি একটি দোকান দিয়ে পণ্য সেল করতে চান তবে তার সুযোগও রয়েছে। যেমন ই-কমার্স। আপনি চাইলে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে পণ্য বিক্রয় করতে পারেন, এক্ষেত্রে আপনাকে যা শিখতে হবে তা হচ্ছে একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট পরিচালনা করা এবং মার্কেটিং ও অন্যান্য আনুসাঙ্গিক বিষয়। আবার আপনি যদি সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রতি আগ্রহ থাকেন এবং সিভিল ডিজাইন এর প্রতি আগ্রহ থাকে তবে আপনি ডিজাইনও করতে পারেন। আর এর জন্য আপনাকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং শিখতে হবে। আর যদি আপনি ভিডিও বা মিউজিক নিয়ে কাজ করতে চান যেমন ইউটিউব এ ভিডিও আপলোড করে আয় করতে চান অথবা মিউজিক তৈরি করে বিক্রয় করতে চান তাও পারবেন। এক্ষেত্রে এই বিষয়গুলো শিখতে হবে। ব্যাপারটি খুব সহজ, শুধু একটি কাজ শিখতে হবে। আর অফ-টাইমেও আপনি এই কাজগুলো করতে পারেন। ফলে চাকরীর পাশাপাশি আপনি এই কাজগুলো করে আয় করতে পারেন।
ইবুকলিখেআয়ইবুক থেকে আয় করা একটি খুবই জনপ্রিয় পদ্ধতি । আপনি যদি ভালো লেখক হন তবে সহজেই ইবুক লিখে আয় করতে পারেন । ইবুক থেকে আয় একটি চলমান প্রক্রিয়া । আপনার বইটি যত বিক্রয় হবে আপনি তত বেশি মুনাফা পাবেন । যদি আপনি এই পদ্ধতিতে সফল হতে পারেন তবে একটি বই আপনাকে আজীবন মুনাফা দিয়ে যাবে ।
বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির যুগে ফ্রিলায়েন্সিং আয়ের ক্ষেত্র হিসেবে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ফ্রিলায়েন্সার,ওডেস্ক, মাইক্রো ওয়ারকার্স, ইলেন্স ইত্যাদি থেকে শুরু করে বিভিন্ন ফ্রিলায়েন্সিং সাইট প্রতিনিয়ত তৈরি হচ্ছে । শুধুমাত্র ফ্রিল্যান্সিং সাইটকে কেন্দ্র করে নয় এছাড়াও অনলাইনে আয়ের বিভিন্ন রকম নতুন নতুন ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে এবং তা জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
মানুষ অফিসে বসে কিংবা ঘরের বাইরে বসে যে কোনো কাজ করার চেয়ে ঘরে বসে বসে কাজ করায় অনেকবেশী স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে।বিশেষ করে বাংলাদেশের তরুণরা ঘরে বসে অনলাইনে কাজ করতে অনেক বেশী আগ্রহী হয়ে উঠেছে। এবং অনেক তরুন আজ অনলাইনে ভাল পরিমানের অর্থ আয় করছে।
আমরা এই নিবন্ধের মাধ্যমে অনলাইনে ঘরে বসে কাজ করে আয়ের একটি নতুন পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পারবো। পদ্ধতিটির নাম হচ্ছে ইবুক থেকে আয়। আপনি যদি ভাল লেখক হন কিংবা আপনি যদি লেখালেখির প্রতি অনেক বেশী আগ্রহী হন, তবে আপনি সহজেই ইবুক লিখে তা অনলাইনে বিক্রি করে ভাল পরিমানের অর্থ আয় করতে পারেন। এই পদ্ধতিতে আপনার কোন ধরনের খরচ হবেনা। অর্থাৎ সম্পূর্ণ বীনা খরচে আপনি ইবুক লিখে এবং সেটা বিক্রি করে অর্থ উপার্জনকরতেপারবেন।
Q5.কি কারনে বা কেন আপনি ইবুক লিখবেনঃ
অনেকেই বলে থাকেন ইবুক লেখার জন্য তেমন কোন অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হয় না। কিন্তু এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা বা ভুল ধারনা।আপনাকে আপনার অভিজ্ঞতা আপনার লেখার মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলতে হবে । তবে লেখালেখির উপরে যদি আপনার আগ্রহ খুব বেশী থাকে, তাহলে ইবুক লেখার সময় আপনি স্বস্তিবোধ করবেন এবং আজীবন ধরে সেই ইবুক থেকে ভাল পরিমানের অর্থ আয় করতে পারবেন।কারন, ইবুক হচ্ছে ডিজিটাল বই যা আপনি আপনার পছন্দমতো দাম নির্ধারণ করে যতবার খুশী বিক্রি করতে পারবেন এবং সেই ইবুক বিক্রি করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
Q6. HOW WILL YOU WIRTE E-BOOK?
ইবুক লেখার ব্যাপারে বেশ কিছু ব্যাপার মাথায় রাখতে হবে। প্রথমে আপনাকে বিষয় নির্বাচন করতে হবে মনে রাখবেন ইবুক তৈরি এবং সেই ইবুকের সফলতার পেছনে যা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন, তাহলো সেই ইবুকের টপিকস বা বিষয়। আপনাকে এমন কিছু বিষয় নিয়ে লিখতে হবে যা মানুষের খুবই প্রয়োজনীয় এবং পাঠককে খুব সহজেই আকৃষ্ট করবে। লেখার সময় ভাষার ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হবে।লেখার কোন বানান যাতে ভুল না হয়, সেই দিকে খেয়াল রাখতে হবে। মার্জিত ভাষা , সহজবোধ্য শব্দ, আকর্ষনীয় ভাষা ইত্যাদি ব্যবহার করতে হবে। প্রতিটি বাক্য পড়া মাত্র সহজে বুঝা যায় এমন ভাবে লিখার চেষ্টা করতে হবে। লেখার সাথে সাথে ছবি ব্যবহার করতে হবে যা আপনার ইবুকটিকে আকর্ষনীয় করে তুলবে।
আপনি চাইলে বিভিন্ন বিষয়ের উপরে ইবুক লিখতে এবং তা প্রকাশ করতে পারেই। তবে ইবুকের ব্যাবসায়িক দিক বিবেচনা করলে বর্তমানে যেসকল বিষয়ের উপরে মানুষের চাহিদা রয়েছে সেই সকল বিষয়ের উপর ভিত্তি করে ইবুক লিখা উচিৎ।
আপনি চাইলে ওয়েবসাইট, ব্লগ, ফ্রিল্যান্সিং, সাহায্যকারী বিভিন্ন টিপস এবং ট্রিক্স, এফিলিয়েট মার্কেটিং, টিউটোরিয়াল, আপনার সফলতা,টেকনোলজি ইত্যাদি বিসয়ের উপরে ইবুক লিখতে পারেন । তবে যে বিষয়টি সম্পর্কে আপনি অনেক বেশী জানেন এবং যে বিষয়টি আপনি ভাল বুঝেন বা যে বিষয়টিতে আপনার দক্ষতা বেশি সেই বিষয়ের উপরেই আপনার ইবুক লেখা উচিৎ বলে আমি মনে করি।
ইবুক লিখে আয়ঃ
ইবুক লিখে তা বিক্রি করে আয় করা অনেক কষ্টসাধ্য ব্যাপার হলেও অভিজ্ঞ লোকদের কাছে তা খুব সহজ একটি পদ্ধতি। আপনি আপনার ইবুকটি বিক্রি করার EAMIL
US: isrraj2014@gmail.com
.
আপনার প্রত্যাশা যদি হয় যে মাসে ৫০০ ডলার এর উপর ইনকাম করবেন তা হলে কি করবেন । ভাবছেন ! আসলে এটা করতেও তেমন কিছু স্কিল দরকার নাই তবে যে জিনিশ গুলো দরকার তা হল ঃ
১. অপরিসীম ধৈর্য্য
২. টাকা ইনকাম করার নেশা
৩. রাত জাাগর অভ্যাস না থাকলেও হবে কারন ওটা টাকার নেশাতে এমনি চলে আসবে
৪. একজন উপদেষ্টা যিনি আপনাকে সাবক্ষণিক পরামর্শ অনলাইনে অফলাইনে প্রদান করবে
এত সহজ টাকা ইনকাম অনলাইনে তা ই ভাবছেন ? আসলেও সহজ যদি উপরের ৪ টি জিনিশ আপনার থাকে । বিগত ফেব্রæয়ারী মাসে বাংলাদেশ ব্যাংক একটি সার্কুলার জারি করে যার মাধ্যামে অনলাইন হতে টাকা ইএসডি এবং ই এস ডি হতে সোজা আপনার একাউন্টে নেওয়া যাবে । এই সার্কূলারের মাধ্যামে প্রায় ৪০০-৫০০ বিলিয়ন ডলার মার্কেট বাংলাদেশের সকল নাগরিকদের ইনকাম করার জন্য ওপেন হয়ে গেল এখন দরকার কাজে লেগে পড়া । আর এই যাত্রায় আমি রয়েছি আপনাদের সাথে সার্বক্ষণিক সহায়তা প্রদান করার জন্য । আপনার অর্থনৈতিক মুক্তির এখনই সময় । আপনি প্রতিদিন যদি ২-৩ ঘন্টা এবং প্রতিটি সাপ্তাহিক ছুটিতে ৫ ঘন্টা কাজ করতে পারেন তবে মাসে ৫০০-১০০০ডলার =৫০০*৮৫ =৪২,৫০০ টাকা হতে ১০০০*৮৫=৮৫,০০০/- টাকা প্রতি মাসে ইনকাম করতে পারবেন । এখন প্রশ্ন হলো অনলাইন হতে কত টাকা সর্বাধিক ইনকাম করা যায় ? এটার উত্তর হলো অনলাইন হতে টাকা ইনকাম করা কোন লিমিট নাই কারন অনলাইন মার্কেট ৪০% হারে বৃদ্ধিপাচ্ছে । বর্তমানে বিশ্বের অনলাইন মার্কেট সাইজ অনলিমিটেড এক্ইুরেট কোন হিসাব নাই ।্ এবার ভাবুন কেন আপনার টাকার সমস্যা ! আপনার টাকার সমস্যা করান হল আপনি জানেন না টাকা কি ভাবে ইনকাম করতে হবে । মনে রাখবেন টাকা ফলো করে মানুষকে, আর মানষ ফলো করে স্বপ্নকে তাহলে বিষয়টি হচ্ছে ঃ আপনার স্বপ্ন যতবড় আপানার টাকা ইনকাম করার সম্ভাবনাও তত বেশি । কিন্তু কাজ করতে হবে নেশার মতো এবং জানতে হবে কি ভাবে করতে হবে ,কোথায় এবং কখণ করতে হবে ।
0 Comments